Featured Posts
Trending Posts

MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধির ৪(১)(ঢ) ধারা মোতাবেক যেসব অপরাধের ক্ষেত্রে পুলিশ বিনা পরোয়ানায় অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারে সেসব অপরাধকে অধর্তব্য অপরাধ বা আমল অযোগ্য অপরাধ বলে। আদালত হতে গ্রেফতারী পরোয়ানা পাওয়া গেলে পুলিশ অধর্তব্য অপরাধের জন্য কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পারে। তাছাড়াও নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে অধর্তব্য অপরাধের জন্য পুলিশ বিনা পরোয়ানায় অপরাধীকে গ্রেফতার করতে পারে। (১) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪(২) ধারা অনুযায়ী আইন সংগত কারণ ব্যতীত যার নিকট ঘর ভাঙ্গার যন্ত্রপাতি থাকে। (২) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪(৩) ধারা অনুযায়ী সরকার কর্তৃক আদেশ দ্বারা যাকে অপরাধী ঘোষণা করা হয়েছে। (৩) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪(৫) ধারা অনুযায়ী যে আসামী পুলিশের সরকারী কাজে বাধা প্রদান করে (শাস্তি-দন্ডবিধির-১৮৬ ধারা)। (৪) ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৫৪(৪) ধারা অনুযায়ী চোরাই সন্দিগ্ধ মালামাল যার নিকট পাওয়া যায়। (৫) ফৌজদারী... " Learn More

আসামীর মিথ্যা তথ্য নিরূপণ করার পদ্ধতি কি?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" তদন্তকালে পুলিশকে অনেক সময় প্রাথমিক সাক্ষ্য প্রমাণ না থাকা সত্ত্বেও অপরাধের সুরাহার জন্য পারিপার্শ্বিক, পূর্ববর্তী অসৎ চরিত্র, ঘটনার পূর্বাপর আচরণ কিংবা নিছক সন্দেহের ভিত্তিতে কাউকে না কাউকে গ্রেফতার করতে হয়। বিদ্বেষবশত বা পূর্ব শত্রুতাবশত মামলাকারী কখনো কখনো নির্দোষ ব্যক্তিকে আসামী হিসেবে অভিযুক্ত করলেও তাকে গ্রেফতার করা পুলিশের জন্য জরুরী হয়ে দাঁড়ায়। প্রত্যক্ষ সাক্ষীর কথামতো যে কোনো ব্যক্তিই যে অপরাধী হবে, তার নিশ্চয়তা নেই। সাক্ষ্য মনস্তত্ত্ব বলে, মানুষের প্রত্যক্ষণে ভ্রান্তি থাকা স্বাভাবিক ব্যাপার। তাছাড়া তথাকথিত প্রত্যক্ষ ব্যক্তিও উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মামলায় জড়িত করতে পারে-এ ব্যাপারে তদন্ত জগতে প্রমাণের অভাব নেই। উপরোক্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে পুলিশ অফিসারকে অত্যন্ত জটিল ও দুরূহ দায়িত্ব পালন করতে হয় বাধ্য হয়ে। দোষীকে অভিযুক্ত করা এবং নির্দোষকে খালাশ করা, দুটোই তদন্তের পরম লক্ষ্য। অভিযুক্তের অপরাধ সংঘটনের সপক্ষে সাক্ষ্য যোগাড় এবং... " Learn More

সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদের কৌশল কি?
2 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদের কৌশল নির্ধারণের সময় তাদের মনস্তত্ত্ব ও মানসিক গঠন গভীর বিবেচনায় নেয়া দরকার। এজন্য তদন্তকারীর আধুনিক সাক্ষ্য মনস্তত্ত্ব, অস্বাভাবিক মনস্তত্ত্ব ও সমাজ মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে চলনসই জ্ঞান থাকা আবশ্যক। প্রত্যক্ষ সাক্ষীই ফৌজদারী বিচারে সেরা; কিন্তু এটা অনস্বীকার্য যে প্রতিটি মানুষই যা পর্যবেক্ষণ করে তা নির্ভুলভাবে বলতে বা লিখতে পারে না। স্মৃতিশক্তির মান, মানসিক সুস্থতা ও প্রত্যক্ষণের ধরন ইত্যাদির উপর নির্ভর করে কোনো ব্যক্তি কতো নির্ভুলভাবে নিজের স্মৃতিভান্ডার থেকে তার অভিজ্ঞতা অন্যকে বলতে পারবে। প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য বলতে বুঝায়-(১) সাক্ষী যা চোখে দেখেছে,(২) সাক্ষী যা কানে শুনেছে,(৩) সাক্ষী যা নাকে গন্ধ পেয়েছে, (৪) সাক্ষী যা ত্বক দ্বারা অনুভব করেছে এবং(৫) সাক্ষী যা জিহ্বা দ্বারা স্বাদ পেয়েছে। মানুষ পঞ্চইন্দ্রিয় দ্বারা বহিঃজগতের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। ইন্দ্রিয় দ্বারা প্রাপ্ত জ্ঞান মস্তিস্কে সংযোজন-বিয়োজন ও পূর্ব অভিজ্... " Learn More

সন্দেহভাজন আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের কৌশল কি?
2 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" অপরাধ তদন্ত, প্রতিরোধ বা নিবারণে পুলিশকে এমন ব্যক্তিদের গ্রেফতার বা জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন পড়ে যাদের বিরুদ্ধে আপাতত অপরাধে জড়িত থাকার প্রাথমিক কোনো প্রমাণ নেই। এদের অপরাধ সংশ্রবতা সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়েই জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন হয়ে পড়ে। বিশেষত যে অপরাধের কোনো প্রত্যক্ষ সাক্ষী নেই, কোনো ক্লু খোঁজে পাওয়া যায়নি, সেখানে পুলিশ অফিসারকে এলাকার কোনো কোনো ব্যক্তিকে সন্দেহভাজন গ্রেফতার করে কিংবা থানায় ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। তাছাড়া নিবৃত্তিমূলক পদক্ষেপ নিতে গিয়েও এরকম ব্যক্তিদের প্রশ্ন করা দরকার পড়ে। সন্দেহভাজন আসামী কারা? যে সকল ব্যক্তিকে পুলিশ তদন্তের স্বার্থে কিংবা অপরাধ নিবারণের স্বার্থে গ্রেফতার করে অথবা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডেকে আনে অথবা যাদের অপরাধ সংশ্লিষ্টতায় সন্দেহ রয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি তারাই সন্দেহভাজন আসামী। নিম্নবর্ণিত আসামীরা সন্দেহভাজন জিজ্ঞাস্য ব্যক্তিঃ (১) ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪... " Learn More

মামলার বিচারকালে আসামী খালাস পাওয়ার কারণ কি?
2 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" মামলার বিচারকালে আসামী বিভিন্ন কারণে খালাস পেতে পারে। তম্মধ্যে কিছু কারণ নিম্নে উল্লেখ করা হলো। যথা- (১) ত্রুটিপূর্ণ এজাহার লিপিবদ্ধ করা এবং গ্রহণ করা। (২) ত্রুটিপূর্ণ জব্দ তালিকা প্রস্তুত করা অর্থাৎ পিআরবি ২৮০ প্রবিধান মোতাবেক নির্ধারিত ফরম অনুসারে জব্দ তালিকা প্রস্তুত না করা। (৩) মামলার তদন্ত সঠিকভাবে না করে ত্রুটিপূর্ণ তদন্ত করা। (৪) মামলার জব্দকৃত আলামত যেমন- চোরাই উদ্ধার মালামাল, ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্র, মাদকদ্রব্য ইত্যাদি বিচারের সময় আদালতে উপস্থাপন না করা। (৫) এক মামলার আলামত অন্য মামলায় আদালতে উপস্থাপন করা। (৬) আলামত সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করে নষ্ট করে ফেলা। (৭) গুরত্বপূর্ণ সাক্ষী আসামীর দ্বারা প্রভাবিত হওয়া। (৮) পিআরবি ৪৪৪ প্রবিধান অনুসারে তদন্তকারী অফিসার কর্তৃক অভিযোগ পত্র দাখিলের পর কোর্ট অফিসার কর্তৃক মামলার ব্রিফ প্রদান না করা।(৯) তদন্তকারী অফিসার এবং মামলা পরিচালনাকারী অফিসারের আইন সম্পর্কে... " Learn More

ঘটনার বাস্তব তদন্ত বলতে কি বুঝায়?
3 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ধারার বিধান মতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতি ছাড়াই কোনো আমলযোগ্য অপরাধের তদন্ত নিজে করতে পারেন এবং তার অধীনস্ত সাব-ইন্সপেক্টর পদের নীচে নয় এমন অফিসার দ্বারা তদন্ত করাইতে পারেন। তাছাড়া ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫১ ধারায় বর্ণিত বিধান অনুসারে উর্ধ্বতন অফিসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ন্যায় তার এলাকার মধ্যে ওসির সমান ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। ঘটনার বাস্তব তদন্ত বলতে যা বুঝায় তার প্রকৃত ব্যাখ্যা হলো যে, কোনো অপরাধ সম্পর্কে তথ্য উদঘাটন করা এবং প্রকৃত অপরাধীকে খুজে বের করে আইনের হাতে তুলে দেওয়া। প্রকৃত অপরাধীকে সনাক্ত করা সম্ভবপর নয় এমন নয় এবং কোনো ক্রমেই যেনো কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি আইনে সাজা না পায়। আরও বলা যায় যে, আইনের দৃষ্টিতে কোনো অপরাধী বিচারে যদি খালাস পায় তাহলে সমাজে ইহার প্রতিক্রিয়া থাকলেও কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি সাজা পাইলে সেক্ষেত্রে আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা অনেক ক্ষেত্রে হ্রাস পায়। ইহা... " Learn More

জখম বা আঘাত কাকে বলে?
3 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" দন্ডবিধি আইনের ৩১৯ ধারা মোতাবেক জখম বা আঘাত বলতে সাধারণত দৈহিক যন্ত্রণা, পীড়া বা বৈকল্য ঘটানোকে বুঝায়। কিন্তু চিকিৎসা আইন বিজ্ঞানে জখম বা আঘাত শব্দকে Hurt বলা হয়। Hurt বা আঘাত দুই প্রকার। যেমন-(১) সামান্য আঘাত (Simple Hurt),(২) গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt). সামান্য আঘাত (Simple Hurt): ইহা এমন ধরণের আঘাত যা গুরুতর নয় অর্থাৎ যে সমস্ত জখম গুরুতর নয় তাই সামান্য আঘাত। যেমন- ছেলা জখম, ফোলা জখম ইত্যাদি। গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt): দন্ডবিধি আইনের ৩২০ ধারা অনুসারে নিম্নোক্ত শ্রেণীর জখমকে গুরুতর আঘাত বলা হয়। (১) পুরুষত্বহীনতা করা অর্থাৎ পুংলিঙ্গ (Penis) কেটে ফেলা বা অন্ডকোষ (Testes) বিচ্ছিন্ন করা। (২) যে কোনো কানের শ্রবণশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা। (৩) যে কোনো চোখের দৃষ্টিশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা।(৪) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে বিনষ্ট করা। (৫) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে ভেঙ্গে বা বিকল (স্থানচ্যু... " Learn More

মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণ কি?
3 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" আইনের ভাষায় মনের বিভ্রান্তি বা অপ্রকৃতিস্থতার জন্য কোনো ব্যক্তি যখন তার নিজের কাজকর্ম ও জীবনযাত্রা পরিচালনায় অক্ষম বলে বিবেচিত হয় তখন তাকে আইনত অপ্রকৃতিস্থতা বা মস্তিষ্ক বিকৃতি (Lunatic) বলা হয়। দন্ডবিধি আইনের ৮৪ ধারায় বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি কোনো কাজ করার সময় মানসিক অসুস্থতা বশতঃ সেই কাজের প্রকৃতি বুঝতে অক্ষম কিংবা সে যে একটা ভুল বা বে-আইনী কাজ করছে তা উপলব্ধি করতে পারে না, তখন সেই ব্যক্তির কোনো কাজ অপরাধ নয়। মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণঃমস্তিষ্ক বিকৃতি সাধারণত দুইটি কারণে হতে পারে। যেমন-(১) শারীরিক কারণ (Somatic),(২) মানসিক কারণ (Psychotic)। শারীরিক কারণ (Somatic): (ক) জন্মগত (Hereditary) ও পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। (খ) মাথায় আঘাত বা টিউমার জনিত কারণে। (গ) সিফিলিস ও মৃগী জাতীয় রোগ। (ঘ) মাদক জাতীয় দ্রব্যাদি অত্যাধিক সেবনে যেমন- এ্যালকোহল, ভাং, গাজা, কোকেইন, হেরোইন ইত্যাদি। মানসিক কারণ (Psychotic... " Learn More

মামলা তদন্তের সময়সীমা কতদিন?
3 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" মামলা তদন্তের সময়সীমা সম্পর্কে বিভিন্ন আইনে বিভিন্ন প্রকার সময়সীমা উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন-(১) দন্ডবিধি আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা। (২) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা।(৩) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা ইত্যাদি। দন্ডবিধি আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমাঃ ১৯৯২ সালের ৪২ নং আইন অনুসারে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬৭ ধারার ৫ উপ-ধারা পরিবর্তন করে নতুনভাবে ৫ ধারায় সংযোজন করা হয়। উক্ত ধারায় উল্লেখ আছে যে, থানায় মামলা রুজু হওয়ার তারিখ হতে ১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত করতে হবে। পূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত করতে না পারলে সময়সীমা বৃদ্ধির যে পদ্ধতি ছিলো তা অত্র আইন দ্বারা বাতিল করা হয়েছে। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত না হয় তাহলে আসামীরা নিম্ন বর্ণিত সুবিধা পাবে। (ক) যে ম্যাজিষ্ট্রেট মামলা আমলে নেওয়ার ক্ষমতাবান অথবা যিনি মামলা তদন্তের আদেশ দিতে... " Learn More

অপহরণ মামলা তদন্তের নিয়ম কি?
4 months ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৩৬২ ধারা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ২(খ) ধারা মোতাবেক অপহরণ অর্থ বলপ্রয়োগ বা প্রলুব্ধ করে বা ফুসলায়ে বা ভূল বুঝায়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কোনো স্থান হতে কোনো ব্যক্তিকে অন্যত্র যেতে বাধ্য করা। অপহরণ মামলা দুই ধরণের হতে পারে। যেমন-(১) ১৮ বৎসরের নিচে যে কোনো শিশু অথবা যে কোনো বয়সের নারী অপহরণ হলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারা মোতাবেক মামলা হবে। (২) ১৮ বৎসরের উর্ধ্বে যে কোনো পুরুষ অপহরণ হলে অবস্থাভেদে দন্ডবিধির ৩৬৩, ৩৬৪, ৩৬৫ ধারায় মামলা হবে। অপহরণ মামলা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলা। মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারকে তৎপর থাকতে হবে। দ্রুত মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রসহ প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থলে কোনো আলামত পাওয়া গেলে তা জব্দ করতে হবে। মামলার বাদীকেসহ প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারা... " Learn More