Featured Posts
Trending Posts

ঘটনার বাস্তব তদন্ত বলতে কি বুঝায়?
5 days ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ধারার বিধান মতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতি ছাড়াই কোনো আমলযোগ্য অপরাধের তদন্ত নিজে করতে পারেন এবং তার অধীনস্ত সাব-ইন্সপেক্টর পদের নীচে নয় এমন অফিসার দ্বারা তদন্ত করাইতে পারেন। তাছাড়া ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৫১ ধারায় বর্ণিত বিধান অনুসারে উর্ধ্বতন অফিসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ন্যায় তার এলাকার মধ্যে ওসির সমান ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। ঘটনার বাস্তব তদন্ত বলতে যা বুঝায় তার প্রকৃত ব্যাখ্যা হলো যে, কোনো অপরাধ সম্পর্কে তথ্য উদঘাটন করা এবং প্রকৃত অপরাধীকে খুজে বের করে আইনের হাতে তুলে দেওয়া। প্রকৃত অপরাধীকে সনাক্ত করা সম্ভবপর নয় এমন নয় এবং কোনো ক্রমেই যেনো কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি আইনে সাজা না পায়। আরও বলা যায় যে, আইনের দৃষ্টিতে কোনো অপরাধী বিচারে যদি খালাস পায় তাহলে সমাজে ইহার প্রতিক্রিয়া থাকলেও কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি সাজা পাইলে সেক্ষেত্রে আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা অনেক ক্ষেত্রে হ্রাস পায়। ইহা... " Learn More

জখম বা আঘাত কাকে বলে?
1 week ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" দন্ডবিধি আইনের ৩১৯ ধারা মোতাবেক জখম বা আঘাত বলতে সাধারণত দৈহিক যন্ত্রণা, পীড়া বা বৈকল্য ঘটানোকে বুঝায়। কিন্তু চিকিৎসা আইন বিজ্ঞানে জখম বা আঘাত শব্দকে Hurt বলা হয়। Hurt বা আঘাত দুই প্রকার। যেমন-(১) সামান্য আঘাত (Simple Hurt),(২) গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt). সামান্য আঘাত (Simple Hurt): ইহা এমন ধরণের আঘাত যা গুরুতর নয় অর্থাৎ যে সমস্ত জখম গুরুতর নয় তাই সামান্য আঘাত। যেমন- ছেলা জখম, ফোলা জখম ইত্যাদি। গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt): দন্ডবিধি আইনের ৩২০ ধারা অনুসারে নিম্নোক্ত শ্রেণীর জখমকে গুরুতর আঘাত বলা হয়। (১) পুরুষত্বহীনতা করা অর্থাৎ পুংলিঙ্গ (Penis) কেটে ফেলা বা অন্ডকোষ (Testes) বিচ্ছিন্ন করা। (২) যে কোনো কানের শ্রবণশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা। (৩) যে কোনো চোখের দৃষ্টিশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা।(৪) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে বিনষ্ট করা। (৫) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে ভেঙ্গে বা বিকল (স্থানচ্যু... " Learn More

মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণ কি?
2 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" আইনের ভাষায় মনের বিভ্রান্তি বা অপ্রকৃতিস্থতার জন্য কোনো ব্যক্তি যখন তার নিজের কাজকর্ম ও জীবনযাত্রা পরিচালনায় অক্ষম বলে বিবেচিত হয় তখন তাকে আইনত অপ্রকৃতিস্থতা বা মস্তিষ্ক বিকৃতি (Lunatic) বলা হয়। দন্ডবিধি আইনের ৮৪ ধারায় বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি কোনো কাজ করার সময় মানসিক অসুস্থতা বশতঃ সেই কাজের প্রকৃতি বুঝতে অক্ষম কিংবা সে যে একটা ভুল বা বে-আইনী কাজ করছে তা উপলব্ধি করতে পারে না, তখন সেই ব্যক্তির কোনো কাজ অপরাধ নয়। মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণঃমস্তিষ্ক বিকৃতি সাধারণত দুইটি কারণে হতে পারে। যেমন-(১) শারীরিক কারণ (Somatic),(২) মানসিক কারণ (Psychotic)। শারীরিক কারণ (Somatic): (ক) জন্মগত (Hereditary) ও পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। (খ) মাথায় আঘাত বা টিউমার জনিত কারণে। (গ) সিফিলিস ও মৃগী জাতীয় রোগ। (ঘ) মাদক জাতীয় দ্রব্যাদি অত্যাধিক সেবনে যেমন- এ্যালকোহল, ভাং, গাজা, কোকেইন, হেরোইন ইত্যাদি। মানসিক কারণ (Psychotic... " Learn More

মামলা তদন্তের সময়সীমা কতদিন?
2 weeks ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" মামলা তদন্তের সময়সীমা সম্পর্কে বিভিন্ন আইনে বিভিন্ন প্রকার সময়সীমা উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন-(১) দন্ডবিধি আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা। (২) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা।(৩) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমা ইত্যাদি। দন্ডবিধি আইনে রুজুকৃত মামলা তদন্তের সময়সীমাঃ ১৯৯২ সালের ৪২ নং আইন অনুসারে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৬৭ ধারার ৫ উপ-ধারা পরিবর্তন করে নতুনভাবে ৫ ধারায় সংযোজন করা হয়। উক্ত ধারায় উল্লেখ আছে যে, থানায় মামলা রুজু হওয়ার তারিখ হতে ১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত করতে হবে। পূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত করতে না পারলে সময়সীমা বৃদ্ধির যে পদ্ধতি ছিলো তা অত্র আইন দ্বারা বাতিল করা হয়েছে। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত সমাপ্ত না হয় তাহলে আসামীরা নিম্ন বর্ণিত সুবিধা পাবে। (ক) যে ম্যাজিষ্ট্রেট মামলা আমলে নেওয়ার ক্ষমতাবান অথবা যিনি মামলা তদন্তের আদেশ দিতে... " Learn More

অপহরণ মামলা তদন্তের নিয়ম কি?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৩৬২ ধারা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ২(খ) ধারা মোতাবেক অপহরণ অর্থ বলপ্রয়োগ বা প্রলুব্ধ করে বা ফুসলায়ে বা ভূল বুঝায়ে বা ভীতি প্রদর্শন করে কোনো স্থান হতে কোনো ব্যক্তিকে অন্যত্র যেতে বাধ্য করা। অপহরণ মামলা দুই ধরণের হতে পারে। যেমন-(১) ১৮ বৎসরের নিচে যে কোনো শিশু অথবা যে কোনো বয়সের নারী অপহরণ হলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারা মোতাবেক মামলা হবে। (২) ১৮ বৎসরের উর্ধ্বে যে কোনো পুরুষ অপহরণ হলে অবস্থাভেদে দন্ডবিধির ৩৬৩, ৩৬৪, ৩৬৫ ধারায় মামলা হবে। অপহরণ মামলা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ মামলা। মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারকে তৎপর থাকতে হবে। দ্রুত মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রসহ প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থলে কোনো আলামত পাওয়া গেলে তা জব্দ করতে হবে। মামলার বাদীকেসহ প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারা... " Learn More

ধর্ষণ মামলা তদন্তের নিয়ম কি?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৩৭৫ ধারা এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৯ ধারা মোতাবেক যদি কোনো পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যতীত ১৬ বৎসরের অধিক বয়সের কোনো নারীর সহিত তার সম্মতি ব্যতিরেকে বা ভীতি প্রদর্শন বা প্রতারণামূলকভাবে তার সম্মতি আদায় করে অথবা ১৬ বৎসরের কম বয়ষের কোনো নারী বা শিশুর সহিত তার সম্মতিসহ বা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন সঙ্গম করে, তাহলে তিনি উক্ত নারী বা শিশুকে ধর্ষণ করেছে বলে গণ্য হবে। ধর্ষণ মামলা তদন্তকালে তদন্তকারী অফিসার নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর গুরুত্ব আরোপ করবেন। (১) ধর্ষিতা যদি নিজেই থানায় হাজির হয়ে তার ধর্ষণের বিবরণ দিয়ে এজাহার দায়ের করে তাহলে একজন নারী পুলিশ দ্বারা কিভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে, ধর্ষণকারী দ্বারা ধর্ষিতার শরীরের কোনো স্থানে কোনো জখম আছে কিনা, ধর্ষিতার পরিধেয় বস্ত্রে বীর্যপাতের কোনো দাগ আছে কিনা ইত্যাদি জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে এবং পরিধেয় বস্ত্রে বীর্যপাতের দাগ থাকলে তা আলামত হিসেবে জব্দ করতে হবে এবং আদালতের অনুমত... " Learn More

খুন মামলা তদন্তের নিয়ম কি?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" খুন মামলা রুজু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তদন্তকারী অফিসার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে রওয়ানা হবেন এবং ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থলে উপস্থিত হয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন। সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় মৃতদেহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জখমের পূর্ণ বিবরণ সুস্পষ্টভাবে সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করবেন। লাশের প্রত্যেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অবস্থান অবশ্যই সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে। লাশের পরিধেয় বস্ত্র আলামত হিসেবে জব্দ করতে হবে। মৃত ব্যক্তি মহিলা হলে অবশ্যই একজন নারী পুলিশ দ্বারা লাশ পরীক্ষা করাতে হবে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করা হলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য ময়না তদন্ত করানোর উদ্দেশ্যে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করতে হবে। মামলার ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্রে সহ পৃথক কাগজে প্রস্তুত করতে হবে। ঘটনাস্থল বা অপরাধস্থল পরিদ... " Learn More

ডাকাতি মামলা তদন্তের নিয়ম কি?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" বাংলাদেশ দন্ডবিধি আইনের ৩৯১ ধারার বিধান মোতাবেক পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তি মিলিতভাবে কোনো দস্যুতা অনুষ্ঠান করলে বা করার উদ্যোগ গ্রহণ করলে প্রত্যেক ব্যক্তি ডাকাতির অপরাধে অপরাধী হবে। ডাকাতি মামলা একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তদন্তকারী অফিসারকে গুরুত্ব সহকারে ডাকাতি মামলা তদন্ত করতে হয়। ডাকাতি মামলা রুজু হওয়ার সাথে সাথে নিজ থানা সহ পার্শ্ববর্তী থানা সমূহে শোরগোল বা হৈ চৈ পড়ে যায়। দ্রুত আসামী গ্রেফতার এবং লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার করার নিমিত্তে পার্শ্ববর্তী থানা সমূহে হৈ চৈ বিজ্ঞপ্তি প্রেরণ করতে হয়। কাজেই তদন্তকারী অফিসারকে অত্যন্ত ধৈর্য, সহিষ্ণুতা এবং তীক্ষ্ম বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে তদন্তে অগ্রসর হতে হয়। এই ধরণের মামলার তদন্তে রওয়ানা হওয়ার পূর্বে ভিলেজ ক্রাইম নোট বুক (ভিসিএনবি) ভালোভাবে পর্যালোনা করে বিগত ৫ বৎসর যেসব অপরাধী ডাকাতির কাজে সক্রিয় ছিলো এবং ডাকাতির অপরাধে সাজা ভোগ করেছে তাদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে হবে। বর্তমানে সিডিএমএস প... " Learn More

কোন রেজিষ্টারকে থানার আয়না বা দর্পণ বলা হয়?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" পিআরবি ৩৮০ প্রবিধান মোতাবেক প্রতিটি থানায় একটি করে খতিয়ান পরিদর্শন নিবন্ধন বহি বা রেজিষ্টার রক্ষণা-বেক্ষণ করা হয়ে থাকে। ইহা থানার রেজিষ্টার সমূহের মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রেজিষ্টার। থানায় মামলা রুজু হওয়ার সাথে সাথেই এই রেজিষ্টারের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায় এবং তদন্ত শেষে কোর্টে মামলা চুড়ান্ত নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তথা কোর্ট হতে ফাইনাল মেমো (FM) থানায় গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে। তাছাড়াও কোনো মামলায় রিভিশন বা আপীল হলে সেই তথ্যও মন্তব্যের কলামে লেখা হয় এবং রিভিশন বা আপীল চুড়ান্ত নিস্পত্তি হলে সেই ফলাফল অনুসারে এই রেজিষ্টারে প্রতিটি মামলার তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ কোনো মামলার যাবতীয় তথ্য এই রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ থাকে। আসামী পলাতক থাকলে, গ্রেফতার হলে, জামিনে মুক্ত থাকলে, আসামীর বিরুদ্ধে পূর্বের সাজার তথ্য থাকলে, চোরাইমাল উদ্ধার থাকলে, আসামী সাজাপ্রাপ্ত হলে বা খালাস পাইলে, কে মামলাটি তদন্ত করেছেন, মামলার রেকর্ডপত্র কতদিন সংর... " Learn More

সুয়োমটো মামলা কাকে বলে?
1 month ago
MD Sirajul Islam, Inspector of Police
" অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এজাহারকারী বা বাদী নিজেই অপরাধ করে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য অথবা অপরাধ থেকে বচার জন্য মামলা দায়ের করে থাকে। এজাহারকারী বা বাদী মামলার ঘটনার সহিত জড়িত থাকার সাক্ষ্য প্রমাণ তদন্তে পাওয়া গেলে তিনিও আসামী হতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আদালতে মামলার বিচারকালে বাদীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের সময় বাদীকে দিয়ে অপরাধ প্রমাণ করা যাবে না। কারণ আসামী হিসেবে তিনি আদালতে সাক্ষীর কাঠগড়ায় শপথ বাক্য পাঠ করে সাক্ষ্য দিতে পারবেন না। এজাহারকারী বা বাদী যখন আসামীর পর্যায়ভুক্ত হবে সেই ক্ষেত্রে তদন্তকারী অফিসার দুইটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-(১) অভিযোগপত্র দাখিল করার সময় অভিযোগপত্রে এজাহারকারীকে বা বাদীকে আসামীর কলামে দেখাতে হবে এবং অভিযোগপত্রে সাক্ষীর কলামে বাদীর নাম দেখানো যাবে না। অভিযোগপত্রের প্রথম কলামে বাদী অভিযোগকারী হিসেবে ঠিকই থাকবে কিন্তু অভিযোগপত্রের ভিতরে বাদী আসামী পর্যায়ভুক্ত হওয়ার বিশদ বিবরণ উল্লেখ করতে হবে। (২) অভিযোগ... " Learn More