MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" দন্ডবিধি আইনের ৩১৯ ধারা মোতাবেক জখম বা আঘাত বলতে সাধারণত দৈহিক যন্ত্রণা, পীড়া বা বৈকল্য ঘটানোকে বুঝায়। কিন্তু চিকিৎসা আইন বিজ্ঞানে জখম বা আঘাত শব্দকে Hurt বলা হয়। Hurt বা আঘাত দুই প্রকার। যেমন-(১) সামান্য আঘাত (Simple Hurt),(২) গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt). সামান্য আঘাত (Simple Hurt): ইহা এমন ধরণের আঘাত যা গুরুতর নয় অর্থাৎ যে সমস্ত জখম গুরুতর নয় তাই সামান্য আঘাত।  যেমন- ছেলা জখম, ফোলা জখম ইত্যাদি।  গুরুতর আঘাত (Grievous Hurt): দন্ডবিধি আইনের ৩২০ ধারা অনুসারে নিম্নোক্ত শ্রেণীর জখমকে গুরুতর আঘাত বলা হয়। (১) পুরুষত্বহীনতা করা অর্থাৎ পুংলিঙ্গ (Penis) কেটে ফেলা বা অন্ডকোষ (Testes) বিচ্ছিন্ন করা। (২) যে কোনো কানের শ্রবণশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা। (৩) যে কোনো চোখের দৃষ্টিশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করা।(৪) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে বিনষ্ট করা। (৫) যে কোনো অঙ্গ বা অঙ্গ সন্ধিকে ভেঙ্গে বা বিকল (স্থানচ্যু... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" আইনের ভাষায় মনের বিভ্রান্তি বা অপ্রকৃতিস্থতার জন্য কোনো ব্যক্তি যখন তার নিজের কাজকর্ম ও জীবনযাত্রা পরিচালনায় অক্ষম বলে বিবেচিত হয় তখন তাকে আইনত অপ্রকৃতিস্থতা বা মস্তিষ্ক বিকৃতি (Lunatic) বলা হয়। দন্ডবিধি আইনের ৮৪ ধারায় বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি কোনো কাজ করার সময় মানসিক অসুস্থতা বশতঃ সেই কাজের প্রকৃতি বুঝতে অক্ষম কিংবা সে যে একটা ভুল বা বে-আইনী কাজ করছে তা উপলব্ধি করতে পারে না, তখন সেই ব্যক্তির কোনো কাজ অপরাধ নয়।  মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণঃমস্তিষ্ক বিকৃতি সাধারণত দুইটি কারণে হতে পারে। যেমন-(১) শারীরিক কারণ (Somatic),(২) মানসিক কারণ (Psychotic)।   শারীরিক কারণ (Somatic): (ক) জন্মগত (Hereditary) ও পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। (খ) মাথায় আঘাত বা টিউমার জনিত কারণে। (গ) সিফিলিস ও মৃগী জাতীয় রোগ। (ঘ) মাদক জাতীয় দ্রব্যাদি অত্যাধিক সেবনে যেমন- এ্যালকোহল, ভাং, গাজা, কোকেইন, হেরোইন ইত্যাদি।  মানসিক কারণ (Psychotic... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" মাদকদ্রব্য বা নেশার বস্তুর সাথে মানুষ সেই আদিকাল হতেই সম্পৃক্ত। তাই মাদকদ্রব্য বা নেশার ইতিহাস এবং মানব সভ্যতার ইতিহাস দুটিই সমান। সমাজ বিবর্তনের সাথে সাথে মাদকদ্রব্যের প্রকারভেদও দেখা যায়। মানুষ একের পর এক নতুন নতুন মাদকদ্রব্য আবিষ্কার করে চলছে এবং সেগুলি নানাভাবে সমাজে অনুপ্রবেশ করে সমাজকে কলুসিত করছে। প্রাচীনকালে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান, আনন্দ-উৎসব এবং ধর্মীয় উৎসবে মাদকদ্রব্য নেশার বস্তু হিসেবে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু বর্তমানে মাদকদ্রব্যের ব্যবহার সারাবিশ্বে ভয়াবহ আতংক সৃষ্টি করছে। ফলে মানবজাতি আজ সামাজিক অবক্ষয় ও বিশাল হুমকির সম্মুখিন। মাদকদ্রব্যের ব্যবহার চোরাচালনীতে বিস্তারলাভ করেছে এবং বর্তমানে তরুণসমাজ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। দিন দিন এর প্রবণতা বেড়েই চলছে। বাংলাদেশ পুলিশ সহ মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর এর প্রবণতা রোধে কাজ করছে, তার পরেও মাদকদ্রব্য ব্যবহারের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদকদ্রব্য সেবনের নানাবিধ কারণ রয়েছে। তারমধ্যে কিছু কারণ নিম্নে উল্... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" মাদক শব্দের অভিধান সম্মত অর্থ হলো মত্ততাদায়ক বা মত্ততা উৎপাদক। সুতরাং মাদকদ্রব্য হলো মত্ততাদায়ক দ্রব্য অর্থাৎ নেশার বস্তু। যে বস্তু সেবনে বা গ্রহণে মত্ততা বা নেশার উদ্রেক হয় তাই মাদকদ্রব্য। মদ হতে এই শব্দটির উৎপত্তি। মাদক শব্দটি বিশেষণ এবং মাদকদ্রব্য হলো বিশেষ্য।  মাদকদ্রব্যের ইংরেজী প্রতি শব্দ হিসেবে Drug কে উল্লেখ করা যায়। যাকে ঔষধ বলা যায়। তবে বিশেষ ঔষধ। অন্যদিকে যে দ্রব্য বা রসায়ন যা শরীরে ক্রিয়া প্রকাশ করে তা বুঝায়। সব ঔষধ শরীরে ক্রিয়া প্রকাশ করে থাকে। তবে আসক্তি জন্মায় না। কিন্তু মাদকদ্রব্য শরীরে প্রবিষ্ট হলে আসক্তি জন্মে। অর্থাৎ একবার শরীর গ্রহণ করলে পরবর্তীতে বা নির্দিষ্ট সময়ে ঐ দ্রব্য গ্রহণের জন্য প্রবল আকাংখার সৃষ্টি হয়। ফলে পুনরায় মাদকদ্রব্য গ্রহণ করতে হয়। এভাবেই আসক্তি বৃদ্ধি পেয়ে প্রবল নেশায় পরিণত হয়। ফলে একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তির মধ্যে নিম্নরূপ বৈশিষ্টের সৃষ্টি হয়।(ক) মাদকদ্রব্য গ্রহণের প্রবল আকাংখা ও প্রয়োজন হয় এবং... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" মামলার তদন্তকারী অফিসারকে ঘটনাস্থলে পৌছে সর্বপ্রথম ঘটনাস্থটি সংরক্ষিত করতে হয় এবং চারদিক হতে বেষ্টনী দিয়ে অবাঞ্চিত আগন্তক ব্যক্তিদের চলাচল প্রতিরোধ করতে হয়। কেউ যেনো ঘটনাস্থলের কোনো আলামত নষ্ট করতে বা সরায়ে নিতে না পারে। যে আলামত যেখানে থাকে, সে আলামত সেখানে রেখেই সংরক্ষণ ও সংগ্রহ করতে হয়। তদন্তকারী অফিসার প্রথমেই মৃত দেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়না তদন্ত করার জন্য লাশ মর্গে প্রেরণ করবেন। মৃত দেহের সাথে প্রাপ্ত রক্তাক্ত জামা-কাপড় ও অন্যান্য পরিধেয় বস্ত্র এবং ব্যবহৃত বস্তুসহ নিম্নলিখিত সম্ভাব্য আলামত ঘটনাস্থলে ও তার আশে-পাশে অন্বেষণ করে তা জব্দ করবেন। (১) রক্তাক্ত মাটি বা লতাপাতা,(২) আঙ্গুলের ছাপ, (৩) পায়ের ছাপ, (৪) জুতার দাগ বা ছাপ,(৫) জুতা বা স্যান্ডেল,(৬) রং বা তরল কোনো পদার্থ,(৭) আগ্নেয়াস্ত্র,(৮) ধারালো অস্ত্র বা ভোতা অস্ত্র,(৯) জমাট বাধা রক্ত,(১০) ধস্তা-ধস্তির স্থানের ঘাস বা লতা-পাতা,(১১) চুল, পশম বা আঁশ, (... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" যেকোনো সমাজে অপরাধ আছে এবং থাকবে। সম্পূর্ণ নিরাময় বা বন্ধ করা সম্ভব নয়। অপরাধ প্রবণতা কমবেশি সবার মাঝেই আছে। অপরাধ আচরণের কারণ বিশ্লেষণ করে এক গবেষণায় অপরাধ বিজ্ঞানী সিজার লম্ব্রোসো এবং তার ছাত্র এনরিকো ও ফেরী অপরাধীদের জন্মগত অপরাধীতত্ব উদ্ভাবন করেন। আবার কেউ কেউ মানসিক বৈকল্য, সামাজিক বিশৃংখলা ইত্যাদিকেও দায়ী করেন। বর্তমান বিশ্বে উন্নত বা অনুন্নত সকল দেশেই অপরাধ প্রবণতা বেড়ে চলছে। তারপরও মানুষ সামাজিক উন্নয়নের জন্য সমাজে আইন শৃংখলা পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা করে থাকে। কাজটি পুলিশের হলেও পুলিশ কখনও উহা একা পারেনা। জনসাধারণের সহায়তা নিয়ে করতে হয়। অপরাধ নিয়ন্ত্রণ হলো একটি ব্যাপক কাজ। তবে নিরোধ বা প্রতিরোধমূলক কাজটিই পুলিশকে আগে করতে হয়।  (১) প্রতিরোধঃ ইংরেজীতে একটি প্রবাদ আছে “Prevention is better then cure” অর্থাৎ নিরাময় অপেক্ষা প্রতিরোধ শ্রেয়। অপরাধ যাতে ঘটতে না পারে সেজন্য ঘটনা ঘটার পূর্বেই সঠিক সংবাদ সংগ্রহ করে ব্যবস্থ... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান
MD Sirajul Islam, Inspector of Police

MD Sirajul Islam, Inspector of Police

" তদন্তকারী অফিসারকে অপরাধ তদন্তে বিজ্ঞানের সহায়তা নিতে হয়। তাই বিজ্ঞান ভিত্তিক অপরাধ তদন্তে পুলিশের গবেষণাগার রয়েছে। অপরাধ বিজ্ঞানী বার্টিলন, হ্যান্স গ্রস, গ্যাল্টন, হেনরী, লোকার্ড, ককেল প্রমুখ তাদের আবিস্কৃত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি তদন্ত কাজে ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক পুলিশ বিজ্ঞানের সূচনা করেছে। অপরাধ তদন্তকালে ঘটনাস্থল ও পারিপার্শ্বিক দৃশ্যাবলির আলোকে তদন্তকারী অফিসার কার্যক্রম শুরু করেন। তবে দেখার ও বুঝার মধ্যে ভূল থাকতে পারে তাই ঘটনাস্থলে প্রপ্ত আলামত, বস্তু সাক্ষ্য  ও অন্যান্য ক্লু সমূহ যথাযথ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা একান্ত প্রয়োজন। কিন্তু এইগুলি শুধুমাত্র সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করলেই চলবে না, এই সম্পর্কে বিশ্লেষণ ও গবেষণালব্ধ ফলাফল আদালতে পৌছানো জরুরী। অপরাধ তদন্তে বিজ্ঞানের যে শাখা উল্লিখিত বিশ্লেষণ ও গবেষণা করে আদালতে বিচার কার্যে সহায়তার জন্য সুনির্দিষ্ট মতামত প্রদান করে থাকে, তাকেই ফরেনসিক সাইন্স (Forensic Science) বলা হয়। পুলিশের... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" কোনো হত্যা বা খুন মামলা তদন্তকালে তদন্তকারী অফিসার কয়েক টুকরা হাড় এবং কিছু চুল প্রাপ্ত হয়েছেন। এই হাড়ের টুকরাগুলি তদন্তকারী অফিসার ময়না তদন্তের জন্য মেডিক্যাল অফিসারের নিকট প্রেরণ করলে ডাক্তার হাড়গুলি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ব্যক্তির জাতি, লিঙ্গ, বয়স নির্ধারণ করতে পারেন এবং অনেক সময় মৃত ব্যক্তির পূর্ণাংগ পরিচয়ও পাওয়া যেতে পারে। তদন্তকালে এই সকল তথ্য মামলার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। হাড়ের উপর যদি কোনো ক্ষত বা জখম থাকে তবে তার ভিত্তিতে কিভাবে ব্যক্তিটিকে খুন করা হয়েছে অর্থাৎ কি ধরণের অস্ত্রের আঘাতে মৃত্যু ঘটেছে তা জানা সম্ভব হয়। সেই অনুসারে তদন্তকালে কোনো অস্ত্র উদ্ধার হলে আগ্নেয়াস্ত্র বিশারদের পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ঘটনার সাথে অপরাধীর যোগসূত্র স্থাপিত হতে পারে।  অপরাধ তদন্তে চুলের ভূমিকাঃ চুল হলো একটি বস্তুসাক্ষ্য। ফলে হত্যা মামলায় চুল গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। মৃত ব্যক্তির সাথে ঘটনার সময়ে হয়তো অপরাধীর ধস্তাধ... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" রক্ত একশ্রেণীর যোজক কলা। রক্ত ছাড়া জীবন বাঁচে না। উহাতে রক্তরস (Plasma)-তে ভেসে বেড়ায় তিনটি উপাদান। যথা-(১) লোহিত কণিকা (RBC),(২) শ্বেত কণিকা (WBC),(৩) অনুচক্রিকা (Platelets) ইত্যাদি। ১৯০০ সালে কার্ল ল্যান্ডস্টাইনার (Karl Landstiner) নামক ভিয়েতনামবাসী একজন বিজ্ঞানী এই রক্তের চারটি শ্রেণী বা গ্রুপ উদ্ভাবন করেন। যেমন-(ক) ‘O’ গ্রুপ, এতে এন্টিজেন নেই, শুধু A ও B এন্টিবডি আছে। (খ) ‘A’ গ্রুপ, এতে এন্টিজেন ‘A’ এবং এন্টিবডি B আছে। (গ) ‘B’ গ্রুপ, এতে এন্টিজেন ‘B’ এবং এন্টিবডি A আছে। (ঘ) ‘AB’ গ্রুপ, এতে এন্টিজেন A ও B আছে এবং এন্টিবডি নেই।  উল্লিখিত রক্তের শ্রেণীবিন্যাসের মাধ্যমে অপরাধীকে সনাক্ত করা সম্ভব হয় অনেক ক্ষেত্রে। ফলে তদন্তকারী অফিসার তার তদন্তকাজে মূল অপরাধীর সাথে অপরাধের যোগসূত্র স্থাপন করতে পারেন। একই সন্তানের একাধিক দাবিদার থাকলে পিতৃত্বের/মাতৃত্বের বিরোধ মীমাংসা করা যায়। কোনো ক্ষেত্রে রক্ত শ্রেণীবিন্যাসের... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

" জখম বা আঘাত মূলত দুই প্রকার। যথা-(১) সাধরণ জখম এবং(২) গুরুতর জখম। গুরুতর জখম বা আঘাতের জন্যই জখমপ্রাপ্ত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে থাকে। কোনো ব্যক্তির জীবিত অবস্থায় অর্থাৎ মৃত্যুর পূর্বে যে সকল জখম বা আঘার ঐ ব্যক্তির উপর করা হয়, তাকেই এন্টিমর্টেম বা প্রাক মৃত্যু জখম বা আঘাত বলা হয়। অন্যদিকে পূর্বের কোনো আঘাত বা জখমের জন্য জখমপ্রাপ্ত হয়ে কোনো ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলে অথবা স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করলেও যদি কেউ সেই মৃত্যুদেহের উপর সামান্য বা গুরুতর জখম বা আঘাত করে, তবে মৃত্যু পরবর্তী সেই সকল জখম বা আঘাতকে পোস্টমর্টেম বা মৃত্যু পরবর্তী আঘাত বলা হয়।            অর্থাৎ এন্টিমর্টেম জখম বা আঘাত করা হয় জীবিত ব্যক্তির উপর এবং পোস্টমর্টেম জখম বা আঘাত করা হয় মৃত্যু ব্যক্তির উপর।   আঘাতজনিত মামলার তদন্তকালে তদন্তকারী অফিসারকে উল্লিখিত বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য বেশ গুরুত্বারোপ করে তদন্তকার্য পরিচালনা করতে হয়। য... " Learn More

অপরাধ বিজ্ঞান

Dotted Shape Dotted Shape
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা
সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?
সম্পত্তি কি এবং কত প্রকার
জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

জিডি (সাধারণ ডায়রী) করার আবেদন এর নমুনা

Read More
সমন এবং ওয়ারেন্ট কি? সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?

সমন এবং ওয়ারেন্ট কি?

বিজ্ঞ আদালতে মামলার বিচার চলাকালে বাদীর অভিযোগ প্রমান করার জন্য এবং প্রকৃত অপরাধীকে শাস্তি প্রদানের জন্য মামলার বাদীকে সহ সাক্ষী ও আসামীকে আদালতে হাজির করার...

Read More
সম্পত্তি কি এবং কত প্রকার সম্পত্তি কি এবং কত প্রকার

সম্পত্তি কি এবং কত প্রকার

সম্পত্তি বলতে সাধারনত জমি-জমা, ঘর-বাড়ি, টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার ইত্যাদিকে বুঝায় কিন্তু আইনের ভাষায় সম্পত্তি হচ্ছে টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার, দলিলপত্র  সহ অস্থাবর যে কোন বস্তু বা দ্রব্য। সম্পত্তি...

Read More